 বৃহস্পতিবার থেকে সারা দেশে লকডাউনের নিষেধাজ্ঞাগুলো কার্যকর রয়েছে।
কোভিড-১৯ এর প্রাদুর্ভাব ছড়িয়ে পড়া রুখতে আপনাকে অবশ্যই ৫ নভেম্বর বৃহস্পতিবার থেকে নতুন নিয়মকানুনগুলো মেনে চলতে হবে।
আপনাকে পরিবর্তনগুলো সম্পর্কে অবহিত রাখতে এই ইমেইলে আমরা সকল পরামর্শ ও আপডেট (হালনাগাদ তথ্য) একত্রিত করেছি।
কাউন্সিলের সার্ভিসগুলোর ক্ষেত্রে এই লকডাউনের প্রভাব জানতে এবং সেই অনুযায়ি বাসিন্দা ও ব্যবসায়গুলোর জন্য প্রযোজ্য পরামর্শগুলোর হালনাগাদ তথ্য আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করতে আমরা বিধিনিষেধ কার্যকর থাকাকালীন পুরো সময়টা কাজ করে যাবো।
দয়া করে পড়ুন এবং টাওয়ার হ্যামলেটসে বসবাসকারী আপনার পরিবার, পরিজন, বন্ধু-বান্ধব ও প্রতিবেশীদের সাথে এসব তথ্য ও পরামর্শ শেয়ার করুন।
 বৃহস্পতিবার থেকে নতুন লকডাউন কার্যকর হওয়ার প্রেক্ষিতে আমি সকলকে সঠিক কাজটি করার জন্য এবং টাওয়ার হ্যামলেটসকে নিরাপদ রাখতে সহায়তা করার জন্য বিধিনিষেধগুলো যথাযথভাবে মেনে চলতে অনুরোধ করছি।
আমি এটা জানি যে, আরেক দফা লকডাউনের মুখোমুখি হওয়াটা আমাদের কমিউনিটিগুলো ও স্থানীয় ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য খুবই কঠিন। তবে যদি নিয়মগুলো মেনে চলি, তাহলে ডিসেম্বরে বিধিনিষেধগুলো সহজ হয়ে আসার সর্বোত্তম সুযোগ রয়েছে।
নতুন নিয়মের কারণে আমাদের বেশিরভাগকেই এখন সুনির্দিষ্ট কারণ ছাড়া ঘর থেকে বের হওয়া উচিত হবে না, তবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও হেলথ সার্ভিসগুলো খোলা থাকবে। বাচ্চাদের স্কুলে নিয়ে যাওয়া - নিয়ে আসা চালিয়ে যান এবং যেকোন ধরনের মেডিক্যাল এপয়েন্টমেন্টে অংশ নিন। অথবা যে কোন প্রয়োজনে সহযোগিতা চান।
সারা দেশজুড়েই কোভিড-১৯ এর আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ার প্রেক্ষিতে জাতীয়ভাবে লকডাউন বা বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। তাই, আমরা যখন আবারও ঘরে অবস্থান করার বিষয়টি নিয়ে হতাশ হয়ে পড়ি, তখন এটা আমাদের মনে রাখা উচিত যে, জীবন বাঁচাতেই আমরা এটি করছি।
আমি জানি, এটা বেশ শক্ত। তবে ইস্ট এন্ড আরো বেশি শক্তিশালী। আমাদের কমিউনিটিগুলো অদম্য ও প্রাণোচ্ছল, এবং এতে আমার কোন সন্দেহ নেই যে, আমরা একসাথেই এই সময়কে পার করবো।
স্থানীয় কর্তৃপক্ষ হিসেবে, বারার সকল বাসিন্দা, বিশেষ করে যারা সবচেয়ে বেশি দুর্বল বা অসহায়, তাদের সহায়তা নিশ্চিত করতে আমরা আমাদের সকল অংশিদারদের সাথে নিয়ে কাজ করে যাচ্ছি।
তাই আবারও সকলকে এই মর্মে অনুরোধ করছি যে, দয়া করে সকল নতুন বিধি মেনে চলুন এবং আপনার নিজের এবং অন্যদের সার্বিক সুরক্ষা নিশ্চিত করতে আপনার পক্ষে যা যা করা সম্ভব তা করুন। যেমন, নিজের মানসিক স্বাস্থ্য ও সুস্থ্যতার দেখভাল করা এবং আপনার জানাশোনা কোন লোক যিনি বা যারা হয়তো বর্তমান পরিস্থিতিতে একাকীত্ব বা বিচ্ছিন্নবোধ করতে পারেন, তাদের খোঁজ খবর নেয়া।
নিরাপদ থাকুন সবাই
মেয়র বিগস
দেশব্যাপি আরোপিত নতুন বিধিনিষেধগুলোর সংক্ষপ্তিসার
- আপনাকে অবশ্যই ঘরে অবস্থান করতে হবে, তবে শিক্ষা, কাজ (যদি এটি ঘরে থেকে করা না যায়), ব্যায়াম ও বিনোদন, চিকিৎসাগত কারণ, খাদ্যদ্রব্য ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কেনার জন্য এবং অন্য কারোর দেখভাল বা পরিচর্যার করার প্রয়োজনে বাইরে যেতে পারবেন।
- মেডিক্যাল বা চিকিৎসা সংক্রান্ত কোন প্রয়োজনীয়তা, এপয়েন্টমেন্ট এবং জরুরী পরিস্থিতি, অথবা আহত বা ক্ষতির ঝুঁকি এড়াতে (যেমন, পারিবারিক নির্যাতন বা সহিংসতা) আপনি ঘরের বাইরে বের হতে পারবেন। এনএইচএস যথারীতি খোলা রয়েছে – তাই অনুগ্রহ করে আপনার বিদ্যমান সকল চিকিৎসা সংক্রান্ত এপয়েন্টমেন্টে অংশ নিন এবং যদি কোনরূপ সহযোগিতার দরকার হয়, তাহলে স্বাভাবিক সময়ের মতই আপনার জিপি কিংবা এনএইচএস ১১১ এর সাথে যোগাযোগ করুন।
- সকল স্কুল, নার্সারী, কলেজ ও ইউনিভার্সিটি যথারীতি খোলা থাকবে - দয়া করে আপনার বাচ্চাদের স্কুলে পাঠানো অব্যাহত রাখুন।
- অত্যাবশকীয় নয় – এমন সকল দোকানপাট এবং রেস্টুরেন্ট ও পাবগুলো বন্ধ থাকবে। তবে টেকওয়ে ও ডেলিভারি যথারীতি চালিয়ে যেতে পারবে।
- ঘরের বাইরে অর্থাৎ আউটডোরে ব্যায়াম করা যাবে, তবে জিমগুলো বন্ধ থাকবে। প্লেগ্রাউন্ড বা খেলার মাঠ খোলা থাকবে।
- ঘরের ভেতরে কিংবা প্রাইভেট গার্ডেনে অন্য পরিবারে লোকজনের সাথে মিলিত হওয়া যাবে না। অন্য পরিবারের যে কোন এক জনের সাথে পাবলিক স্পেস অর্থাৎ সর্বসাধারনের স্থানে উন্মুক্ত পরিবেশে দেখা করা যাবে।
- যারা একাকী বসবাস করেন এবং একক পিতা/মাতা ও সন্তানদের পরিবারের জন্য সহায়তাকারী বলয় (সাপোর্ট বাবল) অব্যাহত থাকবে।
- উপাসনার স্থানগুলো সাধারণত বন্ধ থাকবে, তবে সর্বোচ্চ ৩০ জন লোকের অংশগ্রহণে ফিউনারেল বা জানাজা/অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া, ব্যক্তিগত প্রার্থনা এবং অন্যান্য কয়েকটি ক্রিয়াকলাপ করা যাবে।
- বিশেষ কোন পরিস্থিতি ব্যতিত বিবাহ, সিভিল পার্টনারশীপ অনুষ্ঠান আয়োজনের অনুমতি দেয়া হবেনা।
- যেসকল ক্ষেত্রে লোকজন ঘরে বসে কাজ করতে পারবে না, সেসকল কর্মক্ষেত্র যেমন কনস্ট্রাকশন (নির্মান) ও ম্যানুফ্যাকচারিং (উৎপাদন) সেক্টর খোলা থাকতে পারে।
- যারা ক্লিনিক্যালি অর্থাৎ অসুস্থ্যতাজনিত কারণে অত্যন্ত ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন, তাদেরকে ঘরে থেকে কাজ করতে না পারলেও কর্মস্থলে না যাওয়ার পরামর্শ দেয়া হচ্ছে। এ সপ্তাহে আরো সরকারী পরামর্শ প্রকাশ করা হবে এবং যাদের সাহায্য দরকার কিংবা নিয়মিত পরামর্শ পেতে চান, তারা অনলাইনে নিবন্ধিত হতে পারবেন।
কাউন্সিলের সার্ভিসগুলোর ক্ষেত্রে যেসকল পরিবর্তন এসেছে
নতুন বিধিবিধানগুলো কাউন্সিলের সার্ভিসগুলোর ওপর কী ধরনের অর্থ বহন করে, তা নির্ধারনে আমরা অব্যাহতভাবে কাজ করে যাচ্ছি। দয়া করে মনে রাখুন:
- স্কুলগুলো খোলা রয়েছে এবং বাচ্চাদেরকে স্বাভাবিক সময়ের মতোই স্কুলে যেতে হবে।
- ব্যায়াম বা এক্সারসাইজের জন্য পার্কগুলো এবং প্লেগ্রাউন্ডগুলো খোলা থাকবে।
- লেজার সেন্টার, বোলিং ক্লাব, টেনিস কোর্ট ও স্কেট পার্কগুলো বন্ধ থাকবে।
- আইডিয়া স্টোর ও লাইব্রেরীগুলো বন্ধ থাকবে। আমাদের বো, ক্রিসপ স্ট্রিট ও হোয়াইটচ্যাপলে অবস্থিত আইডিয়া স্টোরগুলো আগামী সপ্তাহ থেকে সীমিত সার্ভিস নিয়ে খোলা হবে, যাতে লোকজন বই অর্ডার ও সংগ্রহ করতে অথবা কম্পিউটার ব্যবহার করতে সক্ষম হন। অনলাইন মেম্বারশীপের মাধ্যমে বই, ম্যাগাজিন সহ আরো অনেক কিছুই এখন সহজে পাওয়া যায়। লকাল হিস্ট্রি লাইব্রেরী এন্ড আর্কাইভস বন্ধ থাকবে এবং সকল এপয়েন্টমেন্ট স্থগিত করা হয়েছে। অনলাইন সার্ভিস যথারীতি চলবে।
- ফিউনারেল বা অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া/জানাজার আয়োজন করা যাবে, তবে সর্বাধিক ৩০ জন এতে অংশ নিতে পারবেন।
- বিশেষ কোন ব্যতিক্রম ছাড়া বিয়ে-শাদী বা সিভিল পার্টনারশীপ অনুষ্ঠান আয়োজনের অনুমতি নেই।
- সবশেষে, অনুগ্রহ করে মনে রাখবেন যে, আজ ৫ নভেম্বর বনফায়ার নাইট উপলক্ষে কোন আতশবাজী প্রদর্শনী হচ্ছে না। আমাদের বাসিন্দারা যাতে ঘরের মধ্যে সুরক্ষিত থাকেন তা নিশ্চিত করতে এবারের বনফায়ারের আতশবাজী এড়ানোটা জরুরি।
নতুন বিধিনিষেধের মধ্যে আমরা আমাদের কাজ চালিয়ে যাচ্ছি এবং এই তালিকায় যখনই কোন পরিবর্তন আসবে, এবং আরো তথ্য ও সার্ভিসগুলোর ক্ষেত্রে আনীত পরিবর্তনগুলোর আপডেট আমাদের ওয়েবসাইটে তুলে ধরা হবে।
 বাসিন্দাদের জন্য সহায়তা এবং শিল্ডিংয়ে যারা ছিলেন তাদের জ্ঞাতার্থে
দুর্বল ও অসহায় বাসিন্দাদের জন্য কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়ে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ার সর্বোচ্চ ঝুঁকিতে থাকা লোকজনকে সহায়তা করতে আমাদের একটি নির্দিষ্ট ফোনলাইন রয়েছে।
বর্তমান এই কঠিন সময়ে কোন জরুরী প্রয়োজন বা সহায়তার দরকার হলে বারার ভালনেরেবল বা অসহায় বাসিন্দারা নিজে কিংবা তাদের পরিবার অথবা কেয়ারাররা এই ফোনলাইনে কল করে সাহায্য চাইতে পারেন। ২০২ ৭৩৬৪ ৩০৩০ নাম্বারে সোমবার থেকে শুক্রবার (সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত) কল করা যাবে। আপনার যদি কোন সহযোগিতার দরকার হয়, তাহলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
ক্লিনিক্যালি অর্থাৎ শারিরীকভাবে অতিশয় দুর্বল বাসিন্দাদের জন্য আপডেটেড পরামর্শ
আগে থেকেই বিদ্যমান অসুস্থ্যতা অর্থাৎ স্বাস্থ্যগত সমস্যার কারণে যারা কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়ে গুরুতর অসুস্থ্য হয়ে পড়রার সর্বোচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছেন, তাদেরকে আগের বার সরকারের পক্ষ থেকে সেল্ফÑআইসোলেট অর্থাৎ স্ব-বিচ্ছিন্ন অবস্থায় থাকতে বলা পরামর্শ দেয়া হয়েছিলো। এই শিল্ডিং প্রোগ্রামটি এখনো স্থগিত রয়েছে এবং সেই সকল লোকজনকে বর্তমানে শিল্ডিং (সর্বোচ্চ সুরক্ষিত অবস্থায় থাকা) এ থাকার পরামর্শ দেওয়া না হলেও হালনাগাদকৃত পরামর্শগুলো মেনে চলার পরামর্শ দেয়া হয়েছে।
যদি আপনি ক্লিনিক্যালি বা চিকিৎসাগতভাবে অত্যন্ত দুর্বল ক্যাটাগরিতে থাকেন, তাহলে নিচে উল্লেখিত পরামর্শগুলো সহ সরকারের কাছ থেকে একটি আনুষ্ঠানিক চিঠি পাবেন:
-
ঘরে থেকে কাজ করতে না পারলেও কর্মস্থলে যাওয়া থেকে বিরত থাকুন। সরকারের কাছ থেকে আনুষ্ঠানিক চিঠি আপনাকে বিধিবদ্ধ সিক পে (অসুস্থ্যকালীন বেতন/ভাতা) এবং এম্পলয়মেন্ট সাপোর্ট এলাউন্স (কর্মস্থান বিষয়ক সহায়তা ভাতা) লাভের যোগ্য হিসেবে বিবেচিত করবে।
-
ফার্মেসি অথবা দোকানপাঠে যাওয়া থেকে বিরত থাকুন এবং শুধুমাত্র অত্যাবশকীয় প্রয়োজনে ভ্রমণ করুন।
- আপনার ডাক্তার বারণ না করলে আপনি হাসপাতাল এবং জিপি এপয়েন্টমেন্টগুলোতে যেতে পারেন।
- ওষুধপত্র ডেলিভারীর দরকার হলে অনুগ্রহ কর আপনার নিকটবর্তী ফার্মেসীর সাথে যোগাযোগ করুন, তারা ওষুধ পৌঁছে দেয়ার ব্যবস্থা করবে।
- খাদ্য সামগ্রীর ডেলিভারী বা সরবরাহ পেতে চাইলে, দয়া করে এনএইচএস ভলান্টিয়ারদের সাথে অথবা ০২০ ৭৩৬৪ ৩০৩০ নাম্বারে কল করে কাউন্সিলের সাথে যোগাযোগ করুন।
 সাধারণ নিয়মগুলো মেনে চলুন - নিরাপদ থাকুন
- সরকারীভাবে জারি করা বিধিনিষেধগুলো মেনে চলুন এবং সর্বশেষ পরামর্শগুলো সম্পর্কে অবহিত থাকুন।
-
নিয়মিত এবং প্রতিবার কমপক্ষে ২০ সেকেন্ড সময় নিয়ে হাত ধুয়ে ফেলুন। যদি সাবান-পানি না থাকে, তাহলে হ্যান্ড সেনিটাইজার ব্যবহার করুন।
- গণপরিবহন (অর্থাৎ বাস, টিউব, ট্রেন, ডিএলআর ইত্যাদি), দোকানপাটের ভেতরে এবং অন্যান্য সকল আবদ্ধ স্থানে মুখে মাস্ক বা আচ্ছাদন পরুন। অথবা যে স্থানে শারিরীকভাবে দূরত্ব বজায় রাখ সম্ভব নয়, সেখানেও মুখ ঢেকে রাখুন।
- আপনার পরিবারের বাইরের যেকোন লোকের কাছ থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখুন (যেখানে সম্ভব সেখানে দুই মিটার দূরত্ব)
- যদি আপনার মধ্যে কোভিড-১৯ এর কোন লক্ষণ বা উপসর্গ, যেমন খুব বেশি জ্বর, নতুন করে অথবা ক্রমাগত কাশি, কিংবা স্বাদ/ঘ্রাণের স্বাভাবিক অনুভূতিতে পরিবর্তন আসে বা কমে যায়, তাহলে বিনামূল্যে টেস্ট বুক করুন এবং টেস্টের রেজাল্ট না পাওয়া পর্যন্ত ঘরের মধ্যে থাকুন।
-
আপনার টেস্ট এর ফল যদি পজিটিভ হয়, তাহলে যেদিন থেকে লক্ষণ দেখা দিয়েছে, সেদিন থেকে পরবর্তি ১০ দিন ঘরের মধ্যে অবস্থান করুন। সিম্পটম বা লক্ষণ দেখা দেয়া থেকে টেস্টের জন্য অপেক্ষাকালীন সময় এর মধ্যে অন্তভূক্ত থাকবে।
- কোভিড-১৯ টেস্ট পজিটিভ হয়েছে এমন কারো সংস্পর্শে যদি আপনি এসে থাকেন এবং এনএইচএস টেস্ট এন্ড ট্রেস কর্তৃক আপনাকে সেল্ফ-আইসোলেট বা স্ব-বিচ্ছিন্ন অবস্থায় থাকার জন্য বলা হয়, তাহলে নিজ ঘরে অবস্থান করুন।
নিজেকে, নিজের পরিবার-পরিজন ও বন্ধুবান্ধবদের এবং বৃহত্তর কমিউনিটিকে সুরক্ষিত রাখতে আমাদের প্রত্যেকেরই ভূমিকা পালন করা জরুরী।
Covid-19: Useful links
Thank you for reading
Share this email with your family and friends to ensure they have the latest advice on coronavirus. Anyone can subscribe for updates using this link.
Updates in other languages
If you know someone who would like to receive advice in Bengali, they can subscribe to 'Bengali newsletter' for weekly news and updates.
|